Brahmanbaria is a district(zilla) of Bangladesh. It is a traditional place and people of here are so friendly. This blog is all about this place. Here you find some heritage mark of long period. This district is familiar as capital of culture. Some qualitative people like classical musician Ostad Ayet Ali Khan, present law minister Anisul Huq are spawn of here.

Full width home advertisement

ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার আয়তন

Climb the mountains

Post Page Advertisement [Top]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিনঅনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
জেলা
বাংলাদেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৭′১০″ উত্তর ৯১°৭′০″ পূর্বস্থানাঙ্ক২৩°৫৭′১০″ উত্তর ৯১°৭′০″ পূর্ব | OSM মানচিত্র উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
সংসদীয় আসন৬ টি
আয়তন
 • মোট১৯২৭.১১ কিমি(৭৪৪.০৬ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (2011)[১]
 • মোট২৮,৪০,৪৯৮
 • জনঘনত্ব১৫০০/কিমি (৩৮০০/বর্গমাইল)
স্বাক্ষরতার হার
 • মোট৪২.২৬%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৩৪০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১২
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট Edit this at Wikidata
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা সংস্কৃতির পীঠস্থান রুপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।বাংলাদেশের সংস্কৃতি কে আজও ধারন করে এই জেলা।[২]

ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে ভারতেরত্রিপুরা রাজ্য ও হবিগঞ্জ এবং পশ্চিমে মেঘনা নদীনরসিংদীকিশোরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার অবস্থান।

জেলার পটভূমি[সম্পাদনা]

১৭৬৫ খ্রীস্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা(Tippera)জেলা বা ত্রিপুরা জেলা।ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত। ১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে (ত্রিপরা)জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগল নাইয়া (ফেনী জেলার অন্তগর্ত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। ১৮৬০ খ্রীস্টাব্দে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ত্রিপুরা জেলার একটি মহকুমারূপে পরিগণিত হয়। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা : ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৭৬ সালে ছাগল নাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।[এস এম শাহনূর]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উন্নীত হয়। তার আগে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা ছিল।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবদান অনেক। আবদুল কুদ্দুস মাখনের মত ব্যক্তিরা এখানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
বাংলাদেশের পূর্ব-মধ্য জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সেই সাথে চট্টগ্রামের সর্ব উত্তরের জেলা। এক সময় এই জেলা বাংলাদেশের সমতট জনপদের একটি অংশ ছিল। ঈসা খাঁ বাংলায় প্রথম এবং অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করেন সরাইলে। কুমিল্লার তিনটি সাব-ডিভিশন থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমা সৃষ্টি হয় ১৮৬০ সালের বৃটিশ আইনে । ১৮৬৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মুঘল আমলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মসলিন কাপড় তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল।
১৯২১ সালে সমগ্র মুসলিম লীগের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা (১৮৬২-১৯২২) এবং ব্যারিষ্টার আবদুর রসুল (১৮৭৪-১৯১৭) ছিলেন কংগ্রেস তথা ভারতবর্ষের প্রথম সারির একজন নেতা। উল্লাসকর দত্ত (১৮৮৫-১৯৬৫), সুনীতি চৌধুরীশান্তি ঘোষগোপাল দেব, বীর মুক্তি যোদ্দা, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও জ্ঞান সাধক ডঃ এম. এ. রহমানের মত অনেক ত্যাগী ও মহান নেতাদের জন্ম দিয়েছে এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় বীর শ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল আখাউড়ায় শহীদ হন।

নামকরণ[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নামকরণ নিয়ে একাধিক মত প্রচলিত আছে।এস এম শাহনূর সম্পাদিত নামকরণের ইতিকথা থেকে জানা যায় যে সেন বংশের রাজত্ব্যকালে এই অঞ্চলে অভিজাত ব্রাহ্মণকুলের বড়ই অভাব ছিল। যার ফলে এ অঞ্চলে পূজা অর্চনার জন্য বিঘ্নতর সৃষ্টি হতো। এ সমস্যা নিরসনের জন্য সেন বংশের শেষ রাজা রাজা লক্ষণ সেন আদিসুর কন্যকুঞ্জ থেকে কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবারকে এ অঞ্চলে নিয়ে আসেন। তাদের মধ্যে কিছু ব্রাহ্মণ পরিবার শহরের মৌলভী পাড়ায় বাড়ী তৈরী করে। সেই ব্রাহ্মণদের বাড়ির অবস্থানের কারণে এ জেলার নামকরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয় বলে অনেকে বিশ্বাস করেন। অন্য একটি মতানুসারে দিল্লী থেকে আগত ইসলাম ধর্ম প্রচারক শাহ সুফী হযরত কাজী মাহমুদ শাহ এ শহর থেকে উল্লেখিত ব্রাহ্মণ পরিবার সমূহকে বেরিয়ে যাবার নির্দেশ প্রদান করেন, যা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয় । ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক উচ্চারণ 'বাউনবাইরা' ।[৩] ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিকৃত নাম 'বি-বাড়িয়া' বহুল প্রচলিত । যার ফলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ক্ষুণ্ণ হচ্ছে । এ অবস্থার উত্তরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে সকল ক্ষেত্রে বি-বাড়িয়ার পরিবর্তে ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ লেখার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় ।[৪][৫]

প্রশাসনিক বিন্যাস[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ৯টি উপজেলা, ১০০ টি ইউনিয়ন ও ৫ টি পৌরসভায় বিভক্ত । উপজেলাগুলো হলো:
পৌরসভাগুলো হল -
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা
  • আখাউড়া পৌরসভা
  • নবীনগর পৌরসভা
  • কসবা পৌরসভা
  • বাঞ্ছারামপুর পৌরসভা

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ আসন সমূহ[সম্পাদনা]

নম্বরনির্বাচনী এলাকার নামনির্বাচনী এলাকার বিস্তৃতি
২৪৩ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ১নাসিরনগর উপজেলা
২৪৪ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২সরাইল উপজেলা এবং আশুগঞ্জ উপজেলা
২৪৫ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা বিজয়নগর উপজেলা
২৪৬ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪আখাউড়া উপজেলা এবং কসবা উপজেলা
২৪৭ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫নবীনগর উপজেলা
২৪৮ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ও নবীনগর উপজেলার অংশবিশেষ

যোগাযোগ[সম্পাদনা]


আশুগঞ্জ-ভৈরব রেল সেতু/রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু

আখাউড়া রেলওয়ে জংশন
তাছাড়া ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য আখাউড়া হয়ে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিস চালু হয়েছে এবং আশুগঞ্জ-আখাউড়া চারলেন সড়কের কাজও চলছে ।[৮] [৯] ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নদীর উপর রয়েছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু যা আশুগঞ্জ ও ভৈরবের মাঝে সংযোগ স্থাপন করেছে । এটি ২০০২ সালে নির্মিত এবং এর দৈর্ঘ্য ১২০০ মিটার । সেতুটির পূর্ব নাম বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু । এটির পাশেই রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু ।[১০] এর বর্তমান নাম শহীদ হাবিলদার আব্দুল হালিম সেতু।
  • রেল - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে ঢাকা,সিলেট,চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের রেল যোগাযোগ রয়েছে । আখাউড়া রেলওয়ে জংশন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন ।[১১] আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে । ২০১৬ সালের ৩১ জুলাই আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয় ।[১২]
আশুগঞ্জ-ভৈরব দ্বিতীয় রেল সেতু বর্তমানে নির্মাণাধীন রয়েছে ।[১৩]
  • নৌ - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নৌ যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম তিতাস ও মেঘনা নদী । শাখা নদীর মধ্যে রয়েছে হুরল, সিংরা কালাছড়া,বালুয়া,আউলিয়া জুড়ি, পাগলা, ডোল ভাঙ্গা, বলভদ্র, বিজনা, লংঘন, লহুর, রোপা, সোনাই, ছিনাইহানি প্রভৃতি ।[১৪] আশুগঞ্জ ঘাটের সাথে হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, সিলেট ও কিশোরগঞ্জের লঞ্চ যোগাযোগ রয়েছে ।[১৫]
তাছাড়া আশুগঞ্জে আন্তর্জাতিক নৌ-বন্দর স্থাপন করা হয়েছে এবং এটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ।[১৬][১৭]

আবহাওয়া[সম্পাদনা]

আড়াল করুনব্রাহ্মণবাড়িয়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
মাসজানুফেব্রুমার্চএপ্রিলমেজুনজুলাইআগস্টসেপ্টেঅক্টোনভেডিসেবছর
সর্বোচ্চ °সে (°ফা) গড়২৫
(৭৭)
২৮
(৮২)
৩২
(৯০)
৩৩
(৯১)
৩৩
(৯১)
৩২
(৯০)
৩২
(৯০)
৩২
(৯০)
৩২
(৯০)
৩১
(৮৮)
২৯
(৮৪)
২৭
(৮১)
auto
(৮৭)
দৈনিক গড় °সে (°ফা)১৮
(৬৪)
২২
(৭২)
২৬
(৭৯)
২৮
(৮২)
২৮
(৮২)
২৯
(৮৪)
২৯
(৮৪)
২৯
(৮৪)
২৮
(৮২)
২৭
(৮১)
২২
(৭২)
২২
(৭২)
২৫
(৭৭)
সর্বনিম্ন °সে (°ফা) গড়১০
(৫০)
১৪
(৫৭)
১৯
(৬৬)
২২
(৭২)
২৩
(৭৩)
২৫
(৭৭)
২৫
(৭৭)
২৫
(৭৭)
২৪
(৭৫)
২৩
(৭৩)
১৭
(৬৩)
১৭
(৬৩)
২০٫৩
(৬৮٫৬)
গড় অধঃক্ষেপণ মিমি (ইঞ্চি)১৪٫৪
(০٫৫৭)
৩৯٫৮
(১٫৫৭)
৭২٫৮
(২٫৮৭)
১৬৮٫২
(৬٫৬২)
৩১৫٫৪
(১২٫৪২)
৩৪৪٫৯
(১৩٫৫৮)
৩৬৭٫৯
(১৪٫৪৮)
২৪৭٫৫
(৯٫৭৪)
১৯৭٫৬
(৭٫৭৮)
১৪৮٫৫
(৫٫৮৫)
৩০٫৪
(১٫২)
৮٫৯
(০٫৩৫)
auto
(৭৭٫০৩)
অধঃক্ষেপণ দিনের গড় (≥ ০.১ mm)১২১৯২৩২৮২৬২২১৩auto
উৎস: Worldweatheronline[১৮]

জনসংখ্যা উপাত্ত[সম্পাদনা]

জেলার মোট জনসংখ্যা ২৮,৪০,৪৯৮ । এর মধ্যে ১৩,৬৬,৭১১ জন পুরুষ এবং ১৪,৭৩,৭৮৭ জন নারী ।[১৯]
  • ঘনত্ব ৭৯০/কিমি২ (২০০০/বর্গমাইল)

শিক্ষা[সম্পাদনা]

জেলার সাক্ষরতার হার ৪২.২৬% । ব্রাহ্মণবাড়িয়া কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে । এ জেলায় ৪১ টি কলেজ,৩ টি কারিগরী,৮৯৭ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়,১৮২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,১টি,১ টি ল'কলেজ,১ টি নার্সিং ইন্সটিটিউট, ১টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল,১ টি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট,১ টি পিটিআই রয়েছে ।[১৪][২০]

শিল্প ও অর্থনীতি[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তাঁত শিল্প বিখ্যাত ।[২১] ১৯৬২ সালে আবিষ্কৃত ও ১৯৬৮ সালে গ্যাস সরবরাহ শুরু করা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ড দেশের এক-তৃতীয়াংশ গ্যাস সরবরাহ করে ।[২২]আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র । আশুগঞ্জ সার কারখানা দেশের ইউরিয়া সারের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প কারখানা । দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া বন্দর । এ বন্দরের মাধ্যমে ভারতে বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি হয় । এটি ১৯৯৪ সালে স্থাপিত হয় ।[২৩] এখানে বিসিক শিল্পনগরী স্থাপিত হয় ১৯৮৫ সালে ।[১৪]

মুক্তিযুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া[সম্পাদনা]

মুক্তিযুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল । ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সান্ধ্য আইন জারি করা হয় এবং এদিনই ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী জনগন সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মিছিল বের করেন ।[২৪] ২৭ মার্চ সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়োজিত চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার কর্নেল শাফায়াত জামিল (বীর বিক্রম) তার সাথের বাঙালি সেনাদের নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আর্মি ক্যাম্পের সকল পাকিস্তানি অফিসার ও সৈন্যকে বন্দি করেন । ঐদিন দুপুরে খালেদ মোশাররফ (বীর উত্তম) মৌলভীবাজারের শমসেরনগর হতে তার সেনাদল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন এবং কর্নেল শাফায়াত জামিল (বীর বিক্রম) তার কাছে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কোম্পানির দায়িত্ব অর্পণ করেন ।[২৫] মুক্তিযুদ্ধে ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত হয় ।[২৬] । মোস্তফা কামাল (বীরশ্রেষ্ঠ) ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ সালে আখাউড়ার দরুইন গ্রামে শহীদ হন ।[২৭] ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুরে এস ফোর্সের অধিনায়ক মেজর কে এম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম ও সেনাপ্রধান) এর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকিস্তানি বাহিনীর যুদ্ধ হয় । ঐ যুদ্ধে দুজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ এবং ১১ জন আহত হন । পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ২৫ জন নিহত ও ১৪ জন বন্দী হয় ।[২৮] রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে গড়ে তোলা হয়েছে কোল্লাপাথর শহীদ সমাধিস্থল । এখানে ৫০ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কবর রয়েছে ।[২৯][৩০][৩১][৩২] [৩৩][৩৪]

সংস্কৃতি ও খেলাধুলা[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে বলা হয় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী ।[২] ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ,আলী আকবর খান,বাহাদুর খান এর মত খ্যাতিমান সঙ্গীতজ্ঞের জন্ম এখানে । উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে যাদের অবদান অসীম । পুতুল নাচ এর জন্যও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিখ্যাত । ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম পুতুল নাচের প্রচলন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের বিপিন পাল ।[৩৫][৩৬]
ঐতিহ্যবাহী উৎসব
  • নৌকা বাইচ - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে শত বছর যাবত ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে । প্রতিবছর মনসা পূজা উপলক্ষে ভাদ্র মাসের প্রথম তারিখে তিতাস নদীতে এ নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয় ।
  • আসিল মোরগ লড়াই - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে এই ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়
  • গরুর দৌড় - বাঞ্ছারামপুর থানার রূপসদী গ্রামে এই ঐতিহ্যবাহী গরুর দৌড় অনুষ্ঠিত হয়
  • ভাদুঘরের বান্নী (মেলা) - ভাদুঘর তিতাস নদীর তীরে মেলা অনুষ্ঠিত হয়
  • খড়মপুর কেল্লাশাহ (র) মাজার শরীফ এর বার্ষিক ওরশ
  • চিলোকুট গ্রামে সৈয়দ আঃ রউফ (রঃ) এর ওরশ
খেলাধুলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপ্রিয় খেলা হল - ক্রিকেট,ফুটবল,ব্যাডমিন্টন । ঐতিহ্যবাহী খেলার মধ্যে রয়েছে - নৌকা বাইচ,লাঠিখেলা,গরু দৌড়,আসিল মোরগ লড়াই । ২০১৪-১৫ মৌসুমে চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রিকেটের শিরোপা জিতেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৮ দল । ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রীড়াঙ্গনের মূলকেন্দ্র নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়াম । তৎকালীন এসডিও নিয়াজ মোহাম্মদ খান ১৯৩৪ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন , যা দেশের প্রাচীনতম স্টেডিয়াম ।[৩৭] এ জেলার বিখ্যাত খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন ক্রিকেটার প্রবীর সেন , যিনি ডন ব্র্যাডম্যানের বিপক্ষে খেলেছিলেন ।[৩৮] বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ আশরাফুল ।[৩৯]

কৃতি ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

সঙ্গীতজ্ঞ
  • ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ (১৮৬২ - ১৯৭২) - খ্যাতিমান সঙ্গীতজ্ঞ, বাবা আলাউদ্দিন খান নামেও তিনি পরিচিত । তিনি মাইহারের রাজদরবারে সঙ্গীতচর্চা করতেন । ভারত সরকার তাকে ১৯৫৮ সালে সর্বোচ্চ পদক ‘পদ্মভূষণ’ ও ১৯৭১ সালে 'পদ্মবিভূষণ' প্রদান করেন । তার ভাই ওস্তাদ আয়াত আলী খাঁর হাত ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় 'সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন' । তার পরিবারের অন্যান্য বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ভাই ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁ ও ফকির আফতাব উদ্দিন খাঁ, পুত্র আলী আকবর খাঁ, জামাতা পণ্ডিত রবিশঙ্কর, কন্যা রওশন আরা বেগম ওরফে অন্নপূর্ণা, ভ্রাতুষ্পুত্র ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খাঁ, পৌত্র আশীষ খাঁ ।[৪০][৪১]
  • আলী আকবর খান - বিশ্ববিখ্যাত শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী, ১৯৭১ এর ১ আগস্ট নিউইর্য়কের ম্যাডিসন স্কয়ারে অনুষ্ঠিত কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর অন্যতম আয়োজক । ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর পুত্র
  • অন্নপূর্ণা দেবী - সেনিয়া-মাইহার ঘরানার শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী । তিনি ওস্তাদ আলাউদ্দীন খানের কন্যা ।[৪২]
  • ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁ - (১৮৮৪-১৯৬৭) - উচ্চাঙ্গসঙ্গীত শিল্পী - গভর্নর পদক (১৯৬০), বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী (১৯৭৬) এবং স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৮৪) প্রাপ্ত । ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ভাই ।[৪৩]
  • বাহাদুর খান - (১৯৩১-১৯৮৯) - বিখ্যাত সরোদ বাদক এবং চলচ্চিত্র সুরকার
  • কিরীট খান - (১৯৫৫-২০০৬) - বিখ্যাত সেতার বাদক
  • ফকির আফতাব উদ্দিন খাঁ (১৮৬২ - ১৯৩৩) - গীতিকার,সুরকার,গায়ক । ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ভাই ।[৪৪]
  • ওস্তাদ আবেদ হোসেন খান (১৯২৯-১৯৯৬) - সেতারবাদক,সুরকার ও সংগীত পরিচালক । সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর পুত্র । তিনি ১৯৮৫ সালে একুশে পদক লাভ করেন ।[৪৫]
  • ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান (১৯২২-১৯৯২) - সঙ্গীতশিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক । ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর শিষ্য, ১৯৮০ সালে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার লাভ করেন । বুলবুল ললিতকলা একাডেমীর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ।[৪৬]
  • ওস্তাদ মীর কাশেম খান (১৯২৮-১৯৮৪) - সেতারশিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক । ১৯৮৪ সালে একুশে পদক লাভ করেন ।[৪৭]
  • শেখ সাদী খান - বাংলাদেশের আধুনিক সঙ্গীতের স্থপতিদের একজন । তিনি সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার । ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর পুত্র । দুই বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ।
  • ওস্তাদ খুরশিদ খান (১৯৩৫-২০১২) - সেনীয়া-মাইহার ঘরানার বিখ্যাত সেতার বাদক । ওস্তাদ আয়েত আলী খানের নাতি । ২০০১ সালে স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত ।[৪৮]
  • ওস্তাদ মোহাম্মদ হোসেন খসরু - উচ্চাঙ্গসঙ্গীতশিল্পী [৪৯]
  • মনমোহন দত্ত - মলয়া সংগীতের জনক ও মরমী সাধক
  • আনন্দ চন্দ্র নন্দী - সঙ্গীতজ্ঞ ও সাধক । সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নে জন্ম । অন্য নাম আনন্দস্বামী । সাধক মনোমোহন দত্ত তার শিষ্য ।
  • রামদুলাল মুন্সী - সঙ্গীতজ্ঞ ও সাধক । আনন্দ চন্দ্র নন্দীর পিতা । ত্রিপুরা রাজার দেওয়ান ছিলেন ।
  • বিখ্যাত দলিল লেখক = রামরাইলের তারামোহন সুএধর (মুহুরি)
  • মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দী (১৮৫৩-১৯৩২)- সঙ্গীতজ্ঞ,সাধক,ডাক্তার ও শিল্প উদ্যোক্তা । আনন্দ চন্দ্র নন্দীর পুত্র ।[৫০][৫১][৫২]
  • অমর পাল - প্রখ্যাত লোকসংগীতশিল্পী । ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর কাছ থেকে দীক্ষা নেন ।[৫৩]
  • গিরীণ চক্রবর্তী - প্রখ্যাত লোকসংগীতশিল্পী ।
  • সুবল দাস (১৯২৭-২০০৫) - বিখ্যাত চলচ্চিত্র সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার ।
  • সৈয়দ আব্দুল হাদী - প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী
রাজনীতিবিদ
  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (১৮৮৬ - ১৯৭১ ) - ভাষা সৈনিক, ১৯৪৮ সালের ২৪ শে জানুয়ারি পাকিস্তানের গণপরিষদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি উত্থাপন করেছিলেন
  • নুরুল আমিন (১৮৯৩–১৯৭৪) - পাকিস্তানের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী এবং পাকিস্তানের একমাত্র উপরাষ্ট্রপতি
  • নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা (১৮৬২-১৯২২) - কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি (১৯১৭ - ১৯২০),বেঙ্গল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট (১৯২১),ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট সদস্য,নিখিল বঙ্গ মুসলিম লীগের সহ-সভাপতি (১৯০৭), পশ্চিমবঙ্গ প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সেক্রেটারি (১৯০৯-১৯১০) [৫৪]
  • ব্যারিস্টার আবদুর রসুল (১৮৭২ - ১৯১৭)- বাঙালী জাতীয়তাবাদী নেতা [৫৫]
  • আবদুল কুদ্দুস মাখন (১৯৪৭-১৯৯৪) - মুক্তিযোদ্ধা,মুজিব বাহিনীর অন্যতম সংগঠক,বঙ্গবন্ধুর 'চার খলিফা'র একজন [৫৬]
  • অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক - বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার প্রধান কৌসুলী ও ১৯৬৮ সালের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার কৌসুলী,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য,মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক,সাবেক সংসদ সদস্য [৫৭][৫৮]
  • মুশফিকুর রহমান ( সাবেক সচিব‚ সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিশ্বব্যাংক ও রাজনীতিবিদ।
  • এডভোকেট আহমেদ আলী- বঙ্গবন্ধুর সহচর, প্রাক্তন সংসদ সদস্য, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযোদ্বের সংগঠক, এবং প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান বাংলাদেশ বারকাউন্সিল।
  • আনিসুল হক - আইনমন্ত্রী,আখাউড়া-কসবা আসনের এমপি[৫৯]
  • এডভোকেট লুৎফুল হাই সাচ্চু (১৯৪০-২০১০)- গণপরিষদ সদস্য ও প্রাক্তন সংসদসদস্য,ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩,মুক্তিযুদ্ধের ২ ও ৩ নং সেক্টরের গেরিলা উপদেষ্টা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের আমৃত্য সভাপতি।
  • কাজী আকবর উদ্দিন সিদ্দিক (১৯২৪-২০০৪)-মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, গণপরিষদ সদস্য ও প্রাক্তন সংসদ সদস্য,নবীনগর।
  • ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি এম তাজুল ইসলাম - সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্রী,বাঞ্ছারামপুর আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা [৬০]
  • মোহাম্মদ ছায়েদুল হক - সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী(২০১৮),নাসিরনগর।
  • হাবিবুল্লাহ খান - সাবেক তথ্য ও বেতার মন্ত্রী (১৯৭৮),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • আবদুর রহমান খান - সাবেক সমবায় ও পাটমন্ত্রী (১৯৫৪)[৬১]
  • এডভোকেট হারুন আল রশিদ - সাবেক প্রতিমন্ত্রী (১৯৯১),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া - সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী (২০০১),সরাইল।
  • তাহেরউদ্দিন ঠাকুর - সাবেক তথ্য ও বেতার প্রতিমন্ত্রী [৬২]
  • ডাঃ মোঃ ফরিদুল হুদা(১৯৩০-১৯৯৯)- সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী,(১৯৭৮),আশুগঞ্জ[৬৩]
  • এডভোকেট হুমায়ুন কবির-সাবেক স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী (১৯৮৪),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সুনীতি চৌধুরী - ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী
সাহিত্যিক
  • অদ্বৈত মল্লবর্মণ (১ জানুয়ারি ১৯১৪ - ১৬ এপ্রিল ১৯৫১) - বাঙালি ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক
  • আবদুল কাদির ( ১৯০৬ - ১৯ ডিসেম্বর ১৯৮৪) - বাঙালি কবি, সাহিত্য-সমালোচক ও ছান্দসিক
  • আল মাহমুদ - আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি, ঔপন্যাসিক এবং ছোটগল্প লেখক
  • জোতিরিন্দ্র নন্দী (১৯১২-১৯৮২) - ‘বারো ঘর এক-উঠোন’ তার বিখ্যাত উপন্যাস ।[৬৬]
  • প্রবোধচন্দ্র সেন (১৮৯৭-১৯৮৬) - ছন্দবিশারদ [৬৭]
  • সানাউল হক (১৯২৪-১৯৯৩) - খ্যাতিমান কবি । ১৯৩৯ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্নদা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক ও ১৯৪৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ অনার্স পাশ করেন । বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৪), ইউনেস্কো পুরস্কার (১৯৬৫), একুশে পদক (১৯৮৩) প্রাপ্ত ।[৬৮]
  • সুফী জুলফিকার হায়দার - কবি । একুশে পদক ও নজরুল স্মৃতি পুরস্কার প্রাপ্ত ।
  • আহমদ রফিক - কবি ও গবেষক ।
  • মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ (১৯৩৬-২০১৩) - নজরুল গবেষক ও সাহিত্যিক ।[৬৯]
  • ফজল শাহাবুদ্দীন - কবি । একুশে পদক ও বাংলা একাডেমী পুরস্কার প্রাপ্ত ।
  • মোবারক হোসেন খান - অনুবাদক,সংগীত গবেষক ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক মহাপরিচালক । ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর পুত্র ।
  • কবীর চৌধুরী (১৯২৩-২০১১) - বিখ্যাত লেখক ও সাবেক জাতীয় অধ্যাপক । ১৯৭৩ সালের বাংলা একাডেমী পুরস্কার,১৯৯১ সালের একুশে পদক এবং আরও অনেক পুরস্কারে ভূষিত । তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী এর বড় ভাই ।
  • হাসনাত আব্দুল হাই
  • তিতাস চৌধুরী(১৯৪৫-২০১৪)- লেখক ও গবেষক ।[৭০]
  • শিহাব সরকার-কবি
  • আলী ইমাম - শিশু সাহিত্যিক ।
  • জয়দুল হোসেন - কবি ।[৭১]
  • খান মোহাম্মদ ফারাবী - কবি ও অনুবাদক ।
  • এস এম শাহনূর -জাতিসংঘ শান্তি পদক প্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব;ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার তারুণ্যের কবি খ্যাত,লেখক ও গবেষক।[১০৮]
[৭২] মুক্তিযোদ্ধা'
মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী তিন সহোদর
  • সুবেদার অবঃ মোঃ ইদ্রিস মিয়া - বীর মুক্তিযোদ্ধা
  • জনাব জহির উদ্দিন আহমদ সাবেক প্রধান শিক্ষক, হাবলাউচ্চ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, - বীর মুক্তিযোদ্ধা
  • জনাব জামাল উদ্দিন আহমদ সাবেক প্রধান শিক্ষক, লালপুর উচ্চ বিদ্যালয় - বীর মুক্তিযোদ্ধা
  • ফতেউল বারী চৌধুরী ছুট্টু - বীর মুক্তিযোদ্ধা
বিজ্ঞানী
  • আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া - বিখ্যাত পুরাতাত্ত্বিক,গবেষক
  • আব্দুস সাত্তার খান (১৯৪১-২০০৮)- নাসার বিজ্ঞানী, ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটির যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগের গবেষক ও অধ্যাপক, ১৯৮৬ সালে এফ-১৫ ও এফ-১৬ যুদ্ধবিমান এর ইঞ্জিনের জ্বালানি খরচ কমানোয় বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইউনাইটেড টেকনোলজিস স্পেশাল অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত, ব্রিটেনের রয়েল সোসাইটি অব কেমিস্ট্রির রসায়নবিদ এবং নির্বাচিত ফেলো [৭৬]
  • তাহের খান - যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য গবেষণা ও মাননিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) এর বিজ্ঞানী, যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামার ট্রাস্ককিগি ইউনিভার্সিটির বায়োমেডিক্যাল সায়েন্স বিভাগের সাবেক সহকারী অধ্যাপক ।[৭৭]
খেলোয়াড়
সাংবাদিক
  • হাবিবুর রহমান মিলন (১৯৩৯-২০১৫) - ২০১২ সালের একুশে পদক প্রাপ্ত । দৈনিক ইত্তেফাকের উপদেষ্টা সম্পাদক এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ছিলেন ।[৭৮]
  • আহমেদুর রহমান (১৯৩৩-১৯৬৫)- ইত্তেফাকের খ্যাতিমান সাংবাদিক, সাংবাদিক হাবিবুর রহমান মিলনের বড় ভাই, ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যেদের একজন । ১৯৬৫ সালের ২০ মে কায়রোতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ।[৭৯][৮০][৮১]
  • মুহম্মদ মুসা - সাংবাদিক ও গবেষক ।[৮২]
  • তুষার আব্দুল্লাহ - ইউনেস্কো পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক [৮৩]
বুজুর্গ সুফি সাধক
অন্যান্য ক্ষেত্র
  • ঈসা খান - বারো ভুঁইয়া দের অন্যতম
  • আকবর আলি খান - অর্থনীতিবিদ,তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা
  • মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ - সাবেক বিডিআরের মহাপরিচালক
  • অদুদুল বারী চৌধুরী নান্টু (অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম-সচিব)
  • অলি আহাদ - ভাষা সৈনিক ও স্বাধীনতা পুরস্কার ২০০৪ প্রাপ্ত
  • মহিউদ্দিন আহমাদ- ভাষা সৈনিক,রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুগ্ম আহবায়ক। সাবেক মহাপরিচালক,বাংলাদেশ ডাক বিভাগ।
  • শেখ আবু হামেদ (১৯২৮-২০১৪) - ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও ইতিহাসবিদ ।[৮৫]
  • সালেহউদ্দিন আহমেদ - বাংলাদেশ ব্যাংকের নবম গভর্ণর
  • আনন্দময়ী মা (১৮৯৬-১৯৮২) - আধ্যাত্মিক সাধিকা
  • মহেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য - দাতা ও শিক্ষানুরাগী ।[৮৬]
  • নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত (১৮৭৮-১৯৬২) - প্রখ্যাত ব্যাংকার ।[৮৭]
  • অমিতাভ রেজা চৌধুরী - চলচ্চিত্র পরিচালক ও বিজ্ঞাপন নির্মাতা ।[৮৮]
  • পায়েল ঠাকুর - ইতালীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা [৮৯]
  • জাকিয়া বারী মম - অভিনেত্রী এবং মডেল
  • জিয়াউল রোশান - অভিনেতা
  • সাবরিনা পড়শী - সংগীতশিল্পী
  • দেলোয়ার জাহান ঝন্টু - চলচ্চিত্র পরিচালক
  • আনোয়ার জাহান নান্টু - সংগীত পরিচালক[৯০]
  • এম এন ইস্পাহানী - চলচ্চিত্র পরিচালক[৯১]
  • আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান[৯২]- সাবেক রাষ্ট্রপতির ইমাম:-বঙ্গভবন জামে মসজিদ, সম্মানিত প্রধান মুয়াযযিন:- জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম[৯৩], মূল ক্বারী, প্রধান মুকাব্বির ও উপস্থাপক:-জাতীয় ঈদগাহ[৯৪], গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের (রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের) ধর্ম গ্রন্ত পাঠক। ইসলামীক আলোচক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান গ্রন্তনা ও উপস্থাপক:-বাংলাদেশ বেতার এবং টেলিভিশন[৯২]
সংবাদ মাধ্যম : আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া.কম (অনলাইন) amaderbrahmanbaria.com
i

দর্শনীয় স্থান সমূহ[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহ হল -
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহীদ স্মৃতিসৌধ অবকাশ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • সৌধ হিরন্ময়,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • কাজী মাহমুদ শাহ(র.)এর মাজার শরীফ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • কালভৈরব মূর্তি (১৯০০ শতাব্দী, উচ্চতা ২৮ ফুট),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • জামিয়া শারইয়্যাহ সিরাজুল উলূম, সিরাজবাগ, রহিমপুর
  • উলচাপাড়া জামে মসজিদ (১৬০০ শতাব্দী),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ভাদুঘর শাহী জামে মসজিদ (১৬৬৩ খ্রীষ্টাব্দ)
  • তিতাস নদীর নান্দনিক দৃশ্য,সদর
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু পার্ক,সদর
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ,সদর
  • লোকনাথ দীঘি,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • অদ্বৈত মল্লবর্মনের বাড়ি,গোকর্ণ ঘাট,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিমিটেড,আশুগঞ্জ
  • আশুগঞ্জ পাওয়ার ষ্টেশন কোম্পানী লিঃ
  • মেঘনা নদী ও চর সোনারামপুরের নান্দনিক দৃশ্য,আশুগঞ্জ
  • শহীদ আব্দুল হালিম রেলওয়ে সেতু,আশুগঞ্জ
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু,আশুগঞ্জ
  • রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান ২য় রেলওয়ে সেতু,আশুগঞ্জ
  • ভাস্কর্য‘জাগ্রত বাংলা’ সারকারখানা গেইট।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ.পাওয়ার স্টেশন গেইট।
  • সম্মুখ সমর,নাটাল মাঠ,আশুগন্জ।
  • বঙ্গবন্ধু মুরাল,কাচারী বিথীকা,আশুগঞ্জ বাজার।
  • ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মুরাল,ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ ,আশুগঞ্জ।
  • দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার,ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ, আশুগঞ্জ
  • গেছুদারাস্ত(কেল্লাশহীদ) এর মাজার শরীফ,আখাউড়া
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের কবর,দরুইন,আখাউড়া
  • গঙ্গাসাগর দিঘী- আখাউড়া
  • আখাউড়া স্থলবন্দর
  • কৈলাঘর দূর্গ (কসবা), কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ,কসবা
  • মঈনপুর মসজিদ,কসবা
  • আড়িফাইল মসজিদ,সরাইল
  • ধরন্তির নান্দনিক দৃশ্য, সরাইল
  • সরাইল জামে মসজিদ (১৬৬২)
  • আনন্দময়ী কালীমূর্তি,সরাইল
  • বাসুদেব মূর্তি,সরাইল
  • হাতিরপুল ও ওয়াপদা রেস্ট হাউস,শাহবাজপুর, সরাইল
  • বাঁশী হাতে শিবমূর্তি,নবীনগর
  • কাইতলা জমিদার বাড়ী,নবীনগর
  • রুসুলপুর পুল,নবীনগর
  • হরিপুরের জমিদার বাড়ি,নাসিরনগর
  • ঘাগুটিয়ার পদ্ম বিল - আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নে অবস্থিত । এখানে ঘাগুটিয়া ও মিনারকুট নামে ২ টি বিল রয়েছে । শরৎকালে যা পদ্ম ফুলে ভরে যায় ।[৯৫]
  • গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স (সৈয়দ শামসুল হুদার বাড়ি) - নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ গ্রামে অবস্থিত ।[৯৭]
  • কালাছড়া চা বাগান - ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একমাত্র চা বাগান । অন্য নাম 'হরিহর টি এস্টেট' । বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কালাছড়া গ্রামে অবস্থিত ।[৯৮]
  • আখাউড়া স্থল বন্দর - আগরতলা-আখাউড়া সীমান্তে বিকালে অনুষ্ঠিত (বিএসএফ) ও (বিজিবি) এর যৌথ কুচকাওয়াজ ।[৯৯]
  • কসবা সীমান্ত হাট - কসবা উপজেলায় রয়েছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হাট ।[১০০]
  • ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন অর্কিড প্রজেক্ট - সরাইল উপজেলার শাহবাজপুরে অবস্থিত ।[১০১][১০২]

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার লিচু বাগান
  • বিজয়নগর উপজেলার লিচু বাগান - এখানকার সবচেয়ে বড় লিচুর বাজার হল আউলিয়া বাজার ও মেরাশানী বাজার ।[১০৩]
  • আনন্দ ভুবন -বল্লভপুর শিমরাইলের মহামিলন,রাজার খালের উপর নির্মিত ব্রীজের দু'পাশ।
  • নারুই ব্রীজ -নারুই ব্রাহ্মানহাতার তিতাস নদীর উপর নির্মিত ব্রীজের দু'পাশ, যার অপরূপ পরিবেশ দেখার জন্য পর্যটকদের আগমন ঘটে।
  • নবীনগর লঞ্চঘাট সংলগ্ন বুড়ি নদীর অপরূপ দৃশ্য

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

বিখ্যাত খাবার[সম্পাদনা]

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মিষ্টান্নের মধ্যে ছানামুখী অন্যতম, যা দেশের অন্য কোনো অঞ্চলে তেমন প্রচলন নেই । এছাড়া তালের রস দিয়ে তৈরি আরেকটি মিষ্টান্ন তালের বড়া ও রসমালাই বিখ্যাত ।[১০৪][১০৫] ।

No comments:

Post a Comment

Bottom Ad [Post Page]

| Designed by Colorlib